ডেমোক্র্যাট শিবিরের দাবি, মাইক্রোফোন চালু থাকলে বিতর্কে চলাকালে একজন কথা বলার সময় অন্যজন তাতে হস্তক্ষেপ করতে পারবেন এবং মঞ্চে দুই প্রার্থীই একে অপরের পাল্টাপাল্টি মতামত দিতে পারবেন। তবে রিপাবলিকান শিবির বলছে, বাইডেনের সঙ্গে বিতর্কের সময় মাইক্রোফোন বন্ধ থাকাটা বেশ কাজে দিয়েছিল। কমলার শিবির বিতর্ক থেকে সরে যেতে নতুন উপায় বের করতে চাইছে।
গত রোববার এ নিয়ে ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘আমি কমলার সঙ্গে কেন ওই মাধ্যমে বিতর্ক করব?’
কমলার মুখপাত্র ব্রায়ান ফ্যালন গত সোমবার বলেন, ‘বিতর্কের সময় মাইক চালু থাকলে পরস্পরের বক্তব্য অনেক সময় ধরা যাবে। ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস ট্রাম্পের ক্রমাগত মিথ্যা ও কথা বলার সময় বাধা দেওয়ার বিষয়টি মোকাবিলায় প্রস্তুত। মিউট বোতামের আড়ালে ট্রাম্পের লুকানো উচিত নয়।’